শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
জুয়াড়িদের ভাসানচ দ্বীপে পাঠাতে চান প্রধানমন্ত্রী!

জুয়াড়িদের ভাসানচ দ্বীপে পাঠাতে চান প্রধানমন্ত্রী!

জুয়াড়িদের ভাসানচ দ্বীপে পাঠাতে চান প্রধানমন্ত্রী!
সংগ্রহীত ছবি

মতিহার বার্তা ডেস্ক: ক্যাসিনো প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘যারা এখন ক্যাসিনো খেলায় অভ্যস্ত হয়ে গেছে বা এ ধরনের জুয়া খেলায় অভ্যস্ত, কেউ হয়তো দেশ ছেড়ে পালিয়েছে, কেউ হয়তো নানা ফন্দি আঁটছে তাদের বলছি, একটা দ্বীপ খুঁজে বের করেন, সেই দ্বীপে আমরা সব ব্যবস্থা করে দেব। ভাসানচর বিশাল দ্বীপ। এক পাশে রোহিঙ্গা আরেক পাশে আপনাদের ব্যবস্থা করে দেব। সবাই ওখানে চলে যান।’

বুধবার বিকেলে গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে চলমান ক্যাসিনো অভিযান প্রসঙ্গে জনৈক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে হাসোজ্জ্বলে এ কথা বলেন শেখ হাসিনা। নিউইয়র্ক ও ভারত সফর নিয়ে বিভিন্ন সফলতা এবং অভিজ্ঞতা জানাতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বাস্তবতা বলছি, অভ্যাস যখন বদভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়, এ বদভ্যাস তো যাবে না। বার বার খোঁচাখুঁচি করতে হবে। তাই বার বার খোঁচাখুঁচি না করে একটা জায়গাই দিয়ে দেব।’

তিনি বলেন, ‘ভাসানচরে এক সাইডে যদি ব্যবস্থা করে দেই, ওটা খুব বড় চর, অসুবিধা নাই। ১০ লাখ লোককে বসতি দেয়া যাবে। কারা কারা করতে চান তারা যান, নীতিনালা তৈরি করেন, লাইসেন্স নিতে হবে, ট্যাক্স দিতে হবে, তারপর যে ইচ্ছে খেলুক আমার কোনো আপত্তি নাই। এতে সরকারের আয় বাড়বে, দেশের উন্নয়নে কাজে লাগবে।’

শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘যেখানে যেখানে অনিয়ম আছে সেখানেই আমরা ধরব। কতদূর যাবে আর কতদূর যাবে না সেটা কোনো কথা নয়। এটা বহুদিন ধরে ছিল, কেউ কখনও বলেনি, খেয়ালও করেনি।

আমি যদি বলি আপনারা সাংবাদিকরা কোনো দিন বলেননি যে এ রকম একটা অনিয়ম হচ্ছে। এত খবর আপনারা রাখেন, আপনাদের ক্যামেরা এত জায়গায় ঘুরে। তো কই এই জায়গায় কেন পৌঁছায় নাই? সে প্রশ্নের জবাব কি দিতে পারবেন? পারবেন না। বাস্তবতা হলো আমি যখনই এ খবর পেয়েছি তখনই ব্যবস্থা নিয়েছি এবং এ রকম ব্যবস্থা নিতেই থাকব।

মতিহার বার্তা ডট কম ১০ অক্টোবর ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply